Thursday, February 29, 2024

তল্লাশি (SEARCH)

তল্লাশি বা (Search) হল মূলত একটি নির্দিষ্ট FIR করার পর সেই নির্দিষ্ট FIR এর সঠিক তথ্য ও প্রমানের উদ্দেশ্যে পুলিশকে তল্লাশি বা Search করতে হয় ।

আজ আমরা জানব তল্লাশি বা (Search) সম্পর্কে। 

১. তল্লাশি বা (Search) কী?

২.তল্লাশির শ্রেনীবিভাগ?

৩.তল্লাশি পরোয়ানা কী?

৪.কী কারনে Search Warrant ইস্যু করা হয়?

৫.Court- এর বিনা নির্দেশে তল্লাশি কী?

৬. কোন কোন ক্ষেত্রে Court- এর নির্দেশ ছাড়াই তল্লাশি করা যেতে পারে?

৭.কোন কোন স্থানে তল্লাশি চালানো যেতে পারে?

 

১. তল্লাশি বা (Search) কী?

 

তল্লাশি বা (Search) হল একটি তদন্ত চলাকালীন আইনি প্রক্রিয়ায় নানা ধরনের নথি ও নানা ধরনের দ্রব্যের প্রয়োজন হতে পারে। সেক্ষেত্রে বিধি অনুযায়ী যাঁদের কাছে সেই নির্দিষ্ট নথি ও দ্রব্য গুলি রয়েছে তাঁর দায়িত্ব বিচার বিভাগের হাতে বা থানায় যথাস্থানে জমা করে দেওয়া।  কিন্তু অনেকসময় সেই অভিযুক্ত ব্যক্তি সেই নথি ও দ্রব্য জমা করেন না। সেক্ষেত্রে Police Officer কে তল্লাশি বা (Search) করতে হয়। এই প্রক্রিয়াকে তল্লাশি বা (Search) বলা হয় ।

২.তল্লাশির শ্রেনীবিভাগ:

এই তল্লাশি বা (Search) মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে। যথা-

(1) Searching With Warrant,

(2)Searching Without Warrant.

 ৩.তল্লাশি পরোয়ানা বা (Searching With warrant) কী?

তল্লাশি পরোয়ানা বা (Searching With Warrant) হল সাধারণত অনেকসময় দেখা যায় যে একটি তল্লাশি বা (Search) -এর ক্ষেত্রে Courth এর অনুমতি বা নির্দেশের প্রয়োজন হয়। অর্থাৎ তল্লাশি পরোয়ানা হল একটি লিখিত নির্দেশ যা Court -এর থেকে পুলিশ অফিসারকে দেওয়া হয় ।

৪.কী কারনে Search Warrant ইস্যু করা হয়? 

১.Court মনে করছেন যে অভিযুক্ত ব্যক্তি শমন জারি করা সত্ত্বেও হাজিরা দেবেন না বা দরকারি নথি পেশ করবেন না। সেক্ষেত্রে Court Warrant জারি করে।

২.কোনো নথি বা দ্রব্যের অনুসন্ধানের জন্য Court warrant জারি করতে পারেন।

৩. আবার Court যদি মনে করেন  কোনো নির্দিষ্ট জায়গায় বা এলাকায় চুরির সম্পত্তি বা কোনো নথি লুকানো আছে। এক্ষেত্রে Court  Warrant জারি করতে পারেন ।

৪.Court মনে করছেন যে কোনো ব্যক্তিকে বিশেষ করে কোনো মহিলা বা শিশুকন্যাকে অপহরন করা হয়েছে ও তাঁর খোঁজ করা প্রয়োজন । সেক্ষেত্রেও Courth Search Warrant ইস্যু করতে পারেন।

৫. এছাড়া Court Warrant -এ উল্লেখ থাকে যে পুলিশ ঠিক কোন কোন স্থানে তদন্তের স্বার্থে তল্লাশি করতে পারেন।

এক্ষেত্রে বলা ভালো যে, Crpc-এর Section- 93 (1) অনুসারে Court সবসময় Search Warrant ইস্যু করতে বাধ্য নন, তবে মামলার অবস্থা বিবেচনা করে Search Warrant ইস্যু করতেই পারেন।

 ৫.Court- এর  বিনা নির্দেশে তল্লাশি কী?

অনেক সময় আবার এটাও লক্ষ্য করা  যায় যে,  তদন্তের  প্রয়োজনে Search Warrant ছাড়াও পুলিশ অফিসাররা তল্লাশি চালাতে পারেন। সেক্ষেত্রে পুলিশ অফিসারকে পরবর্তী সময় Court -এ জবাবদিহি করতে হয়। এটি Searching Without Warrant নামেও পরিচিত ।

৬. কোন কোন ক্ষেত্রে Court- এর নির্দেশ ছাড়াই তল্লাশি করা যেতে পারে?

১.যদি পুলিশ অফিসারের কাছে Arrest Warrant থাকে তাহলে পুলিশ অফিসার Search Warrant ছাড়াই তল্লাশি চালাতে পারেন।

 ২.অনেক সময় দেখা যায়, Search Warrant ছাড়া তল্লাশি করলেও সেক্ষেত্রে পুলিশকে Courth-এ জবাবদিহি করতে হয় যে কেনো Warrant ছাড়া পুলিশ অফিসার তল্লাশি করতে বাধ্য হয়েছেন।

 ৩. থানার Officer in Charge বা তদন্তকারী অফিসার যদি মনে করেন ,

একটি নথি বা প্রমান তাঁর এলাকায় লুকিয়ে রাখা হয়েছে এবং সেটা তল্লাশি চালাতে বিলম্ব হলে তদন্তের ক্ষেত্রে ক্ষতি হয়ে যাবে সেক্ষেত্রে Officer in Charge Warrant ছাড়া তল্লাশি চালাতে পারেন।  

আবার, ব্যাক্তি তল্লাশি করবার ক্ষেত্রে Police Officer  দুটি পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন -

প্রথমত, সেই  নিদিষ্ট ব্যক্তির কাছে কী কী রয়েছে তার একটি তালিকা তৈরি করা। এক্ষেত্রে সেই ব্যক্তির সংশোধনাগারে সাজা শেষে তাকে সবটা  তালিকা অনুযায়ী  ফিরিয়ে দেওয়া।

 দ্বিতীয়ত, Police Officer- রা অনেক সময় স্থান তল্লাশির ক্ষেত্রে কোনো ব্যক্তিকে  সন্দেহভাজক বলে মনে হলে সেই নির্দিষ্ট  ব্যক্তির Search করতে পারেন ।

 ৭.কোন কোন স্থানে তল্লাশি চালানো যেতে পারে?

নিম্নলিখিত স্থানে তল্লাশি চালানো যেতে পারে। যথা- বাড়ি, ঘর, তাঁবু, গাড়ি, বা জলযান।


সূত্র: গনতান্ত্রিক চেতনা ও মৌলিক আইন, গৌতম মুখোপাধ্যায়

Contributed by:

Nimai Sarkar

+

Nimai is a fourth semester student studying Political Science Hons. at Maynaguri College.


Wednesday, February 14, 2024

COP - 28 এ ভারতের ভূমিকা


৩০ নভেম্বর থেকে ১ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সংযুক্ত আরব আমিরশাহী রাষ্ট্রপতি এবং আবুদাবির শাসক মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের আমন্ত্রণে ওয়ার্ল্ড ক্লাইমেট একশন সামিটে যোগ দিতে সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর দুবাই সফর করেছিলেন। ওয়ার্ল্ড ক্লাইমেট একশন সামিট হচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত রাষ্ট্র সংঘ ফ্রেমওয়ার্ক। ২৮ নভেম্বর থেকে ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হলোCOP 28। এবারে এই সামিটে 200 টি দেশের ৭০০০০ প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেছিল। সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর শিল্প ও অ্যাডভান্সড প্রযুক্তি মন্ত্রী তথা সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত ও বিশেষ দূত সুলতান আহমেদ আল জাবেদ এই বৈঠকে সভাপতি দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

এই সামিটের প্রধান বিষয়বস্তু: 

1. ২০৩০ সালের পূর্বে শক্তি স্থানান্তর এবং নিঃসরণ হ্রাস দ্রুততার সাথে ত্বরান্বিত করা।

2. জলবায়ু‌ অর্থায়ন রূপান্তর করুন।

3. সকলকে কনফারেন্স অফ পার্টিস এর উদ্দেশ্যে একত্রিত করা।

COP28 এ ভারতের ভূমিকা:

১ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দুবাইতে সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর সভাপতিত্বে ২০২৩ সালের জাতিসংঘ জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনcop 28 এর বিশ্ব জলবায়ু অ্যাকশন সামিটের উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন। উচ্চ স্তরের সেগমেন্ট এর উদ্বোধনে একটি বিশেষ ভাষণে প্রধানমন্ত্রী জলবায়ু লক্ষ্য পূরণের ভারতের উচ্চাকাঙ্ক্ষী জলবায়ু প্রতিশ্রুতি এবং অর্জন গুলি তুলে ধরেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী বিশ্ব নেতৃবৃন্দকে গ্রিন ক্রেডিট ইনিশিয়েটিভ যোগদানের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী দৃঢ় জলবায়ু পদক্ষেপের জন্য নেতাদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি বলেন যে -

1. দেশগুলিকে অবশ্যই তাদের জলবায়ু প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে হবে।

2. দেশগুলিকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে বৈশ্বিক কার্বন বাজেট উন্নয়নশীল দেশগুলো ন্যায্য অংশ থাকতে হবে।

3. প্রধানমন্ত্রী ২০২৮ সালে ভারতে COP33 আয়োজন করার প্রস্তাব করেছিলেন।

এই সামিট সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

1. ভারত এই বৈঠকে জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে কার্বন নিঃসরণে তৃতীয় স্থানে উঠে আসে যা খুবই উদ্বেগের

2. এই সামিটে Loss and Damage তহবিল গঠনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হলো, যার মূল্য ২৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার

3. এই সামিটে COP 28 সভাপতিত্বে সূচনা করা হলো জলবায়ু , পুনরুদ্ধার এবং শান্তির ওপর ইউএই ঘোষণাপত্র।

 

Contributed by : 

Gargi Chakraborty



Gargi is a Sixth Semester student studying Political Science Hons. at Maynaguri College.

Source:  About COP 28 - UNFCCC

Link: https://unfccc.int/process-and-meetings/conferences/un-climate-change-conference-united-arab-emirates-nov/dec-2023/about-cop-28

Photo Credit: https://www.icao.int/environmental-protection/Pages/COP28.aspx

G20-তে ভারতবর্ষের ভূমিকা



১লা ডিসেম্বর 2022 সালে ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী  ইন্দোনেশিয়ার কাছ থেকে এক বছরের জন্য G20 (Group of Twenty county) দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন। G20 ভারতবর্ষের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ কারণ ভারতবর্ষ একটি সংস্কৃতিপূর্ণ দেশ, যা বিশ্বমঞ্চে নিজস্ব সংস্কৃতিক বৈচিত্র উদযাপন এবং প্রদর্শন করতে পছন্দ করে।

Group of Twenty country (G20) হল একটি আন্তর্জাতিক ফোরাম যা বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক  প্রবৃদ্ধি এবং স্থিতিশীলতা সম্পর্কিত বিষয়ে আলোচনা ও সমন্বয়ের জন্য বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির নেতাদের একত্রিত করে। দ্রুততম বর্ধনশীল প্রধান অর্থনীতিগুলির মধ্যে একটি হিসেবে এই ফোরাম ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

ভারতবর্ষ ১৯৯৯ সালে একটি প্রতিষ্ঠিতা সদস্য হিসাবে G20 - তে যোগদান করেছিল  এবং বছরের পর বছর ধরে ভারতবর্ষের অংশগ্রহণের গুরুত্ব বেড়েছে। সম্প্রতিক বছরগুলিতে ভারতের অর্থনীতি গড়ে ৬-৭% হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক বৃদ্ধিতে ভারতবর্ষ অবদান রাখতে পারে নিজেস্ব অভ্যন্তরীণ নীতির মাধ্যমে। ভারতবর্ষের সরকার বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে, পরিকাঠামো উন্নত করতে এবং উদ্যোক্তাদের উন্নতি করার জন্য গত কয়েক বছরে একাধিক অর্থনৈতিক সংস্কার বাস্তবায়ন করেছে। এই সংস্কারের ফলে বিদেশী বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে।  উদাহরণস্বরূপ, ভারত সরকার ‘Make in India’ উদ্যোগ চালু করেছে। উৎপাদনকে উন্নতি করতে এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য, ডিজিটাল পরিকাঠামো উন্নত করতে তাছাড়া প্রযুক্তিতে সহজে আদানপ্রদানের জন্য ‘Digital India’ প্রচারণা চালু করেছে। অনান্য G20 অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির সাথে নিজেস্ব অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়ার মাধ্যমে ভারতবর্ষ অনান্য অর্থনৈতিক অনুরূপ নীতি গ্রহণ এবং বিকাশকে ত্বরান্বিত করে চলছে।

বিভিন্ন G20 অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির সাথে ভারতবর্ষ জড়িত থাকার ফলে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক বৃদ্ধিতে সাহায্য করে থাকে, তাছাড়া মুক্ত বাণিজ্যের একজন দৃঢ় প্রবক্তা হিসাবে ভারতবর্ষ উন্মুক্ত এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক বাণিজ্য ব্যবস্থাকে উন্নত করতে অনান্য G20 দেশগুলির সাথে কাজ করতে পারে যা সমস্ত দেশ বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে উপকৃত করে।

ভারতবর্ষ বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (WTO) এর সদস্য এবং কৃষি, পরিষেবা, বুদ্ধিভিত্তিক সম্পত্তির অধিকারের মতো বিভিন্ন বানিজ্য বিষয় নিয়ে আলোচনায় জড়িত। ভারতবর্ষ এই আলোচনায় নিজেস্ব অভিজ্ঞতা ব্যবহার করে  G20 -এ আলোচনায় অবদান রাখতে এবং একটি নিয়ম ভিত্তিক বানিজ্য ব্যবস্থা প্রচার করে চলছে।

বৈশ্বিক আর্থিক ব্যবস্থায় আর্থিক স্থিতিশীলতা এবংসংস্কারের প্রচারেও ভারতবর্ষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। ভারতবর্ষ ব্যাংকিং খাতে সাম্প্রতিক বছরগুলিতে উল্লেখযোগ্য সংস্কার করেছে,  যার ফলে ব্যাংকিং খাতে উন্নতি সাধিত হয়েছে।

এই ক্ষেত্রে ভারতের অভিজ্ঞতা অন্যান্য G20 দেশগুলির কাছে মূল্যবান হতে পারে, বিশেষ করে যারা আর্থিক খাতের সংস্কার এবং স্থিতিশীলতার সাথে লড়াই করছে।

উপরন্তু, ভারতবর্ষের ক্রমবর্ধমান নবায়নযোগ্য শক্তি বিভাগ বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক বৃদ্ধি এবং স্থায়ীত্বের অবদান রেখে চলছে। ভারতবর্ষ তার শক্তির অংশ বাড়ানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে এবং এই ক্ষেত্রে ভারতবর্ষের অভিজ্ঞতা অনান্য G20 দেশগুলির জন্য উপযোগী হতে পারে কারণ তারা আরও টেকসই শক্তি ব্যবস্থায় রুপান্তর করতে চায়।

ভারতবর্ষ নবায়নযোগ্য শক্তির প্রচারের জন্য বেশ কিছু উদ্যোগ চলো করেছে যেমন- আন্তর্জাতিক সৌর জোট, যার লক্ষ ২০৩০ সালের মধ্যে সৌর শক্তি $১ ট্রিলিয়ন বিনিয়োগ সংগ্রহ করা এবং জাতীয় ক্লিন এনার্জি ফান্ড, যা ক্লিন এনার্জি প্রকল্পে অর্থায়ন করে। অনান্য G20 দেশগুলির সাথে তার অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়ার মাধ্যমে ভারতবর্ষ আরও টেকসই শক্তি ব্যবস্থায় রুপান্তরকে ত্বরান্বিত করতে এবং বিশ্বব্যাপী পরিবেশগত স্থায়িত্ব উন্নত করতে সাহায্য করে চলেছে।

অনান্য G20 দেশগুলির সাথে ভারতবর্ষ নিজেস্ব অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়ার মাধ্যমে এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, আর্থিক স্থিতিশীলতা এবং স্থায়িত্ব সম্পর্কিত বিষয়ে সহযোগিতা মূলকভাবে কাজ  করে আসছে।

Contributed by:

Tanmoy Chakraborty

Tanmoy is a Sixth Semester student studying Political Science (Hons.) at Maynaguri College.

 Source Links:

https://timesofindia.indiatimes.com/blogs/voices/indias-role-in-the-g20-how-it-can-contribute-to-global-economic-growth-and-stability/

https://moes.gov.in/g20-india-2023/moes-g20?language_content_entity=en#:~:text=As%20it%20takes%20the%20G20,a%20sustainable%20way%20of%20living

 Photo credit - https://images.app.goo.gl/UNmXFyyxCeSZxbso8

রাজ্যে সরকারের বাজেট ২০২৪

লোকসভা ভোটের আগে বিভিন্ন প্রকল্প ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যেমন:- লক্ষ্মীর ভান্ডার,সিভিক পুলিশ, পশ্চিম বঙ্গ পুলিশের বেতন বাড়ানোর ঘোষণা করেন। একইসঙ্গে বিভিন্ন জনস্বার্থ প্রকল্প ঘোষণা করেন অর্থ মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। কিন্তু আয়ের কোনো পথ দেখালেন না। 

রাজ্য বাজেট নিন্মে   বিস্তারিত  আলোচনা করা হলো:- 

১. রাজ্য পুলিশের বেতন - ১০০০ টাকা বাড়ানো হয়েছে। 

২. তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে ১০০ কোটি টাকা ব্যয় করা হবে। 

৩. বাইপাসে ৭কিমি ফ্লাইওভার বানানোর জন্য ৭২৮ কোটি টাকা ব্যয় করা হবে। 

৪. কুকিং হেপ্লারদের  বেতন ১৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ। 

৫. তরুণের স্বপ্ন প্রকল্পের জন্য ৯০০ কোটি টাকা বরাদ্দ। 

৬. মৎস্য জীবীদের জন্য  ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ। 

৭. রাজ্য সরকারের বিভিন্ন অফিসে প্রচুর কমচারী  নিয়োগ করা হবে। 

৮. দামোদর সেতুর উপর ৬৪০ মিটারের  শিল্প সেতু নির্মাণ। 

৯. লক্ষীর ভান্ডার ৫০০ টাকা এবং ১০০০টাকা থেকে বাড়িয়ে ১২০০ টাকা করা হয়েছে। 

১০.কমচারী রা  অবসরপ্রাপ্ত  হলে পেনশন পাবেন ১০ লাখ টাকা । 


এছাড়াও কর্মশ্রী প্রকল্প, কর্মদিবস প্রকল্প, দ্ররিদ্র দের জন্য  ভাতা প্রদান প্রভৃতি।

Contributed by:

Puja Roy

Puja is a First Semester student studying Political Science Major at Maynaguri College.

Friday, February 9, 2024

India rejects Canada’s ‘poll interference’ claim, rebuts ‘Ottawa meddling in country’s internal affairs’

 


Rejecting Canada’s allegations of Indian interference in the country’s elections as “baseless,” New Delhi on Thursday said it is not India’s policy to interfere in the democratic process of other countries.

Targeting Ottawa, MEA Spokesperson Randhir Jaiswal, addressing a press briefing, asserted that “on the reverse side, it was Canada which has been interfering in India’s internal affairs.”

We have seen media reports of Canadian Commission inquiring into foreign interferences… we strongly reject such baseless allegations of Indian interference in Canadian elections. It is not the Government of India’s policy to interfere in the democratic process of other countries, in fact, quite on the reverse, it is Canada which has been interfering in our internal affairs,” he said.

India's ties with Canada may have undergone a tonal shift in recent days says Justin Trudeau.

Meanwhile, the Canadian Security Intelligence Service in its report has alleged that China sought to “clandestinely and deceptively influence” its last two federal elections, whilst also naming India as a foreign interference threat. This top-secret briefing report obtained by Global News also stated that the Canadian government “must do more” to fight foreign interference.

The Foreign Interference activities of the People’s Republic of China are significant, pervasive, and directed against all levels of government and civil society across the country,” the report stated. 

On the “foreign interference of India”, the report predicted that the problem could worsen and “we must do more to protect Canada’s robust democratic institutions and processes.” 

India was the only country mentioned in the report aside from China. Although three pages of the report were devoted to India, they were entirely redacted later to just say a single sentence: “India engages in FI activities.

Contributed by:

Sohan Dey

Sohan is a second semester student studying Political Science (Hons.) at Maynaguri College.

Source: The Indian Express

Link: https://indianexpress.com/article/india/india-rejects-canada-poll-interference-claim-9151133/



 

First Information Report (FIR) কী?

FIR বা First Information Report যা সাধারনত আমরা থানায় লিখিত রূপে কোনও অপরাধের বিরুদ্ধে তথ্য দায়ের করাকে বুঝে থাকি। কিন্তু FIR সম্পর্কে অনেকের মনেই কতগুলি প্রশ্ন  জিজ্ঞাসিত থাকে। চুলুন সেই প্রশ্ন গুলি দেখি ও তার উত্তর খোঁজার চেষ্টা করি।

(১) FIR কাকে বলে?

(২) FIR এর উদ্দেশ্য কী?

(৩) FIR করার পদ্ধতি?

(৪) কী করে FIR দাখিল করতে হয়?

(৫) কী কী করলে FIR বাতিল হয়ে যেতে পারে?

FIR কাকে বলে?

FIR বা “First Information Report”শব্দটির কোনো যথার্থ সংজ্ঞা দেওয়া হয়নি । তবে Section 154. তে উল্লেখ রয়েছে। Handbook of Human Rights and Justice অনুযায়ী FIR হল পুলিশের কাছে  একটি প্রাথমিক সূচনা বিচার্য বা  গুরত্বপূর্ণ অপরাধ সম্পর্কে পুলিশ আনুষ্ঠানিকভাবে লিখে নেয়। 

আবার অন্যভাবে বলা যেতে পারে FIR হল পুলিশের কাছে প্রদও প্রথম আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন।

 FIR করার উদ্দেশ্য:

(১)এটি পুলিশের তদন্তের সূচনা করে এবং অপরাধীর গ্রেপ্তার ও বিচারের সূত্রপাত ঘটাতে পারে। 

(২) এছাড়া এটি ফৌজদারি আপরাধ সম্পর্কে প্রাথমিক রিপোর্ট, যা অনেকসময়  পরে  স্মৃতিবিভ্রম  ও ঘটতে পারে, তাই প্রমান হিসেবেও FIR অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ।

 কী করে FIR  দাখিল করতে হয় ?

(১) FIR দাখিল করতে একজন অপরাধের শিকার (victim)  বা সাক্ষী ও (witness) FIR দাখিল করতে পারে।

(২)সেক্ষেত্রে অপরাধের শিকার বা সাক্ষীকে পুরো ঘটনাটির বিবরন লিখে এবং  সেই নির্দিষ্ট ব্যক্তি সই করে পুলিশের কাছে জমা দেবেন।

(৩) এক্ষেত্রে মনে রাখা দরকার যে, কোনো ব্যক্তি যদি নিরক্ষর বা লিখতে অসমর্থ হয় সেক্ষেত্রে পুলিশ অফিসার নিজে লিখে নেবেন এবং অভিযোগকারীর সই করিয়ে নেবেন। এক্ষেত্রে  যে লিখছেন, কী লিখছেন তা শুনে নেওয়া অভিযোগকারীর অত্যন্ত জরুরি।

এক্ষেত্রে মনে রাখবেন, যদি পুলিশ অফিসার FIR না নেন তাহলে অভিযোগকারী Court -এ যেতে পারেন।

(৪) এছাড়া FIR -এ মিথ্যা তথ্য দেওয়া IPC-এর Section 203 অনুযায়ী দন্ডনীয় অপরাধ।

(৫) টেলিফোনের মাধ্যমেও FIR দাখিল করা যেতে যেতে পারে। এক্ষেত্রে টেলিফোনের চেয়ে নিজে থানায় গিয়ে অভিযোগ করাটা অধিক গ্রহনযোগ্য।

 FIR করার পদ্ধতি:

FIR করার ক্ষেত্রে কতগুলি দরকারি তথ্য দেওয়া প্রয়োজন। তথ্যগুলি নিম্নরূপঃ

(১) প্রথমে অভিযোগকারী বা  সাক্ষী, অভিযোগকারী হলে অভিযোগকারীর নাম ও ঠিকানা এবং সাক্ষী হলে  সাক্ষীর নাম ও ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।

(২) তারপর অভিযুক্ত কারীর নাম ও ঠিকানা (যদি জানা থাকে), না হলে অভিযুক্তের বিবরণ দেওয়া বাঞ্ছনীয়।

(৩) এরপর অপরাধ বা ঘটনার সময়, তারিখ উল্লেখ করতে হবে তদন্তের সুবিধার্থে।

(৪) অপরাধের সম্পূর্ণ বিবরণ করতে হবে, যা ঘটেছে তার সঠিক বিবরণ করতে হবে।

(৫) এছাড়া সেই ঘটনা কালে উপস্থিত সাক্ষীদের পরিচয় দিতে হবে।  এবং সবশেষে

(৬) FIR দাখিল করতে যদি দেরি হয় তার যথার্থ কারন দেখানো।

 এরপর থানার বড়োবাবু বা officer-in- Charge-এর কাছে FIR করতে হবে। এক্ষেত্রে বড়োবাবু উপস্থিত না থাকলে দ্বিতীয় উচ্চপদস্থ অফিসারের কাছে FIR দাখিল করা যেতে পারে।

এক্ষেত্রে FIR-এর একটি কপি নেওয়া অত্যন্ত্য জরুরি এবং পুলিশ অভিযোগকারীকে বিনা পয়সায় FIR কপি-দিতে বাধ্য থাকেন।

কী কী কারনে FIR বাতিল হয়ে যেতে পারেঃ

আবার অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে FIR বাতিল  বা অভিযোগটি FIR বলে বিবেচিত হয় না। এর কারন হিসেবে বলা যায় যে-

(১)তদন্ত শুরু হওয়ার পর কোনো বক্তব্য।

(২) অনেক ক্ষেত্রেই অভিযোগকারীরা অস্পষ্ট বা অস্বচ্ছ  তথ্য প্রদান করেন এর ফলে FIR বাতিল হয়ে যেতে পারে।

(৩) অনেকক্ষেত্রেই অভিযোগকারী  ভুল তথ্য এবং তারিখ না দেওয়া, সই না করা এক্ষেত্রে সই করা বাঞ্ছনীয় এর কারনেও FIR  বাতিল হয়ে যেতে পারে।

আবার অজ্ঞাত পরিচয়  অভিযোগকারীর চিঠি।

(৪) সাধারণত অপরাধ  ঘটনার পরে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব FIR করা উচিত নয়তো  এর কারনেও FIRবাতিল হয়ে যেতে পারে।

তবে কোর্ট অনেকসময় বিবেচনা করে দেরিতে FIR করার অনুমতি দিতে পারেন। উদাহরপরূপ-  কৃষ্ণা পিল্লাই (১৯৮১) মামলা অভিযোগকারীরা এতটাই শোকাহত ছিলেন সে সুপ্রিম কোর্ট ১২ ঘণ্টা পরেও FIR করার অনুমতি দেয়।

 Contributed by:

Nimai Sarkar


Nimai is a 4th semester student studying Political Science (Hons.) at Maynaguri College.


সূত্রঃ গৌতম মুখোপাধ্যায়, গণতান্ত্রিক চেতনা ও মৌলিক আইন

      

ভারতীয় পণ্য বয়কট' ও 'ইন্ডিয়া আউট' প্রচারণা বাংলাদেশে দানা বাঁধছে যে কারণে

বাংলাদেশের কিছু  সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে সাম্প্রতিক জানা যায় যে,বাংলাদেশে “ইন্ডিয়া আউট” নামে ভারত বিরোধী একধরনের প্রচার লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সেখান “পণ্যসহ” ভারতীয় পণ্য বয়কট নিয়ে নানা প্রচারণা চালানো হচ্ছে।

গত সপ্তাহ দুয়েক বিভিন্ন নেট মাধ্যম থেকে এ প্রচারণা লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে বাংলাদেশ “ভারতীয় পণ্য বয়কট” এবং “ইন্ডিয়া আউট” নামে দুটি ভারত বিরোধী প্রচার চালু হয়েছে।যারা এসব প্রচারকার্য চালাচ্ছেন,জানা গেছে তাদের বেশিরভাগই আওয়ামী লীগ কিংবা সরকার-বিরোধী হিসেবে পরিচিত। জানা গেছে এর সাথে ছোটো খাটো রাজনৈতিক দল গুলিরও যোগসূত্র রয়েছে।

সম্প্রতি ইউটিউব মাধ্যম এর ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশের কিছু শহর, ঢাকা এবং তার আশেপাশের কিছু শহরের অলি- গলিতে এক তরুণ হাতে হ্যান্ড মাইক নিয়ে ভারতীয় পণ্যের বর্জন নিয়ে প্রচারকার্য চালাচ্ছে।

 বাংলাদেশের সামাজিক মাধ্যমের এই প্রচারণা গুলি ভারতের অনেকের মনোযোগ আকর্ষণ করছে।

বাংলাদেশের এই প্রচার কাজের বিরুদ্ধে ইউটিউবে ভারতের হয়েও কিছু পাল্টা জবাব লক্ষ্য করা যায়

বিষয়টি নিয়ে ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের কাছেও বিভিন্ন প্রশ্ন রাখা হয়েছে।

বাংলাদেশে কি কি প্রচার হচ্ছে?

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পরিচিত অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট একেএম ওয়াহিদুজ্জামান। তিনি বাংলাদেশ নাগরিক হলেও বর্তমানে দেশের বাইরেই বাস করেন।

গত শুক্রবার তিনি তার টুইটার অ্যাকাউন্টে “গ্লোবাল টাইমস”নামক একটি পত্রিকার নিউজফিডে টুইট করে নিউজ শেয়ার করেছেন।

সেখানে তিনি ওই নিউজের উদ্বৃত্তি দিয়ে ‘ইন্ডিয়াআউট’ এবং ‘বয়কটইন্ডিয়ানপ্রোডাক্টস’ দুটি হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করেছেন।যে নিউজে বলা হচ্ছে,ভারত নাকি বাংলাদেশের অভ্যন্তীণ ক্রিয়াকলাপে হস্তক্ষেপ করছে বলে এই প্রচারণা চালানো হয়েছে।

ইউটিউব, টুইটার ও ফেসবুকের মত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে গত কয়েকদিনে হ্যাশট্যাগ ‘ইন্ডিয়াআউট’, ‘বয়কটইন্ডিয়ানপ্রোডাক্টস’সহ ভারত বিরোধী নানা ধরনের প্রচারণা ও হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করতে দেখা যাচ্ছে।

এই প্রচারকাজে বাংলাদেশের আরো কিছু জনগন এবং বাইরে অবস্থানগত বাংলাদেশিদের অনেককেই অংশগ্রহণ করতে দেখা যাচ্ছে।

এই ভারত বিরোধী প্রচারকার্যে গণঅধিকার পরিষদ ও এবি পার্টির মতো কয়েকটি ক্ষুদ্র দলের নেতা-কর্মীরা সম্পৃক্ত হয়েছেন। ৭ই জানুয়ারি এইসব দলগত অনুষ্ঠিত নির্বাচনের পর থেকে অনেক বাংলাদেশী নেতারাই নানাভাবে ভারত-বিরোধী বক্তব্য দিচ্ছে।

এমতাবস্থায় স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন উঠেছে এই প্রচারের কারণে ভারত বিদ্বেষী মনোভাবের কারণে, ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্কের ওপর কি কি প্রভাব পড়তে পারে।

এ বিষয়ে জানা যায়,ভারত ও বাংলাদেশের  প্রভাবশালী দুই মন্ত্রীর মধ্যেও নানান কথোপকথন হয়েছে।

 Contributed by:

Rakhi Sharma

Rakhi is 4th semester student studying Political Science (Hons.) at Maynaguri College.


Source: BBC NEWS বাংলা

Link:https://www.bbc.com/bengali/articles/c0jvg25jw11o

“সরকারি পরীক্ষায় অনিয়ম প্রতিরোধ“ বিল লোকসভা থেকে পাশ


৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিংহ উত্থাপন করেন “সরকারি পরীক্ষায় অনিয়ম প্রতিরোধ” বিল। দিন কয়েক সমালোচনার পর এই বিল আইনে পরিণত হওয়ার দিকে একধাপ এগিয়ে গেল । 6 ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ভারতীয় সংসদের নিম্ন কক্ষ লোকসভা থেকে এই বিলটি পাশ করা হয়।

লোকসভায় বিলটি পেশ করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিংহ । বিলটি পেশ করার সময় তিনি বলেন দেশের সরকারি চাকরিতে নিয়োগ পরীক্ষার অনিয়ম মোকাবিলার জন্য এতদিন কোন আইন ছিল না এবার তা রোধ করা সম্ভব হবে।

বিলের অধীনে যেসব কেন্দ্রীয় সরকারি চাকরির কথা বলা হয়েছে সেগুলি হল ইউ পি এস সি, স্টাফ সিলেকশন কমিশন, রেল ,ব্যাংক ,ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সির মতো পরীক্ষা।

বিলে এ কথাও বলা হয়েছে যে সমস্ত পরীক্ষার্থী কোন রকম অসদউপায় অবলম্বন না করে পরীক্ষা দেন তাদের চিন্তার কারণ নেই।যারা প্রশ্নপত্র ফাস্ট টুকলির মত অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকেন তারা কঠোর শাস্তির মুখে পড়বেন এইসব অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকার প্রমাণ পেলে এবং দোষী প্রমাণ হলে দশ বছর পর্যন্ত জেল এবং এক কোটি টাকা জরিমানা হতে পারে।

এই বিলের অধীনে সমস্ত অপরাধ জামিন অযোগ্য নয় ।এই অপরাধের ক্ষেত্রে পুলিশ নিজে থেকে ব্যবস্থা নিতে পারবে পরোয়ানা ছাড়াই সন্দেহজনক   ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ এবং গ্রেফতার করার ক্ষমতা থাকবে পুলিশের হাতে।

সরকারি পরীক্ষা অনিয়ম প্রতিরোধ বিলে ১৫ রকমের অনিয়মের কথা বলা হয়েছে। তাতে প্রশ্নপত্র ফাঁস ও তার ফাঁসের চক্রান্ত, প্রশ্নপত্র বা ও এম আর শিট জোগাড় করা ,উত্তর ফাঁস ,পরীক্ষার প্রতিক্রিয়া কার চুপি , জাল এডমিট কার্ড বিলি পরীক্ষার্থীদের অনৈতিক সাহায্য-সহ একাধিক অপরাধ রয়েছে।

তবে এই বিলটি এখনো আইনের পরিণত হয়নি, লোকসভার পর রাজ্যসভায় বিলটি পেশ করা হবে সেখানে পাশ হলে তারপর রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে পাঠানো হবে বিলটি। তিনি সম্মতি দিলেই তারপর এটি আইনে পরিণত হবে।

Contributed by:

Iman Adhikari

Iman is a 4th semester student studying Political (Hons.) at Maynaguri College.

Source:

Syandan Patrika   

Link: https://syandanpatrika.in/jatiya/article-40652#

Image credit: https://images.app.goo.gl/SH9MxfsvFEJPktZo6

ইউনিফর্ম সিভিল কোড

 সাম্প্রতিককালে উত্তরাখণ্ড  এর বিধানসভায় ইউনিফর্ম সিভিল কোড বিলটি পাস হয়েছে।

ইউনিফর্ম সিভিল কোড কী :

ইউনিফর্ম সিভিল কোড (ইউসিসি) ভারতে প্রস্তাবিত একটি আইনগত কাঠামো, যা ধর্ম, লিঙ্গ বা যৌনমুখিতা নির্বিশেষে সকল নাগরিকের জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য , ব্যক্তিগত আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এটি গঠিত। যা ভারতের বর্তমান ব্যবস্থাকে প্রতিস্থাপন করবে, যেখানে বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের তাদের নিজস্ব ব্যক্তিগত আইন যেমন -  বিবাহ, বিবাহবিচ্ছেদ, উত্তরাধিকার এবং দত্তক গ্রহণের মতো বিষয়গুলি ।  এবং এই বিষয়টি ভারতীয় সংবিধানের ৪৪ নম্বর ধারায় উল্লেখ আছে  আছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য এটি রাষ্ট্রের নির্দেশমূলক নীতির মধ্যে উল্লেখিত।

ভারতবর্ষ হলো বহু ধর্মভিত্তিক দেশ। তাই এখানে প্রত্যেকটি ধর্মের  মানুষের নির্দিষ্টকিছু নিয়ম রয়েছে। সেই নিয়ম নীতি অনুযায়ী তারা তাদের ধর্মপালন  এবং সামাজিক জীবন যাপন করে। এই ধর্ম পালনের অধিকার ভারতীয় সংবিধান এর ২৫ নং ধারা মৌলিক অধিকার এর মধ্যে দিয়ে ভারতীয় নাগরিক দের দেয়।

তবে সাম্প্রতিক কালে এমন কিছু ধর্মীয় রীতি রেওয়াজ রয়েছে যা মহিলাদের ব্যক্তি স্বাধীনতাকে খর্ব করে(বিশেষত মুসলিম মহিলাদের )। যার ফলস্বরূপ ৪৪ নম্বর ধারায় উল্লেখিত ‘ ইউনিফর্ম সিভিল কোড' এর ধারণা ব্যাপক হয়ে উঠেছে।

 ইদ্দত : ইদ্দত এর অর্থ হল - এক নির্দিষ্ট সময় বা কাল যা প্রত্যেক মুসলমান রমণীকে তার স্বামীর মৃত্যু বা যেকোনো কারণে বিবাহ বন্ধন ছিন্ন হলে নিঃসঙ্গ অবস্থায় বা নির্জনতায় কাটানো আবশ্যক ইদ্দতের সময়কাল ইসলামী বিধানে চার মাস দশ দিন ধার্য আছে। বিবাহ বিচ্ছেদ বা স্বামীর মৃত্যুর পর ওই নির্দিষ্ট সময় নিঃসঙ্গভাবে কাটানো যার উদ্দেশ্য হল ওই সময়ে স্ত্রী গর্ভবতী ছিলেন কিনা তার অনুধাবন করা - যদি দেখা যায় ওই সময় স্ত্রী গর্ভবতী ছিলেন সে ক্ষেত্রে সন্তান প্রসবকাল পর্যন্ত স্ত্রীকে অপেক্ষা করতে হবে। সন্তান প্রসবের পরই দ্বিতীয় বিবাহের অধিকারী হবেন।

ইসলামী আইন অনুযায়ী -স্বামীর তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রীর ভরণপোষণের দায়িত্ব শুধুমাত্র ইদ্দত কাল পর্যন্তই। এবং যার ফলস্বরূপ 1985 সালে শাহবানু বেগম মামলায়  সুপ্রিম কোর্ট বলে যে ক্ষেত্রে তালাকপ্রাপ্ত মহিলা নিজের ভরণ পোষণে অপারগ ইসলামী আইনের এই নীতি ঠিক নয়, অমানবিক। আদালতের মতে যে তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রী নিজের সংস্থান ও ভরনপোষণ এ অক্ষম ইদ্দতকাল পর্যন্ত সে স্ত্রীর ভরণপোষণের দায়িত্ব স্বামীর উপর বর্তাবে ঠিকই, কিন্তু ইদ্দত পর্বের পর যদি তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রী তার ভরনপোষণ বা জীবিকা নির্বাহের সক্ষম না হন আদালতের রায় সে ক্ষেত্রে ইজ্জত পর্বের পরও ক্রিমিনাল প্রসিডিউর কোডের ১২৫ ধারার বিধান অনুযায়ী স্বামী তার তালাক প্রাপ্ত স্ত্রীর দ্বিতীয় বিবাহ না হওয়া পর্যন্ত বা স্ত্রী একাকী থাকাকালীন জীবন ধারণের আপারগ হলে ভোরেনপোষণের জন্য অর্থ দিতে বাধ্য থাকবে। এবং সর্বোপরি ডক্টর তাহির মহামুদের লেখা ‘Muslim Personal Law’ বইটির একটি  উদ্ধৃতি দেন , যেখানে বলা হয়েছে ভারতবর্ষের জাতি ধর্ম নির্বিশেষে সকল নাগরিকের জন্য  Uniform Civil Code এর কথা। এছাড়াও ইসলাম ধর্মে উল্লেখিত তিন তালাক প্রথাও মুসলিম নারীদের সামাজিক অধিকার কে ক্ষুন্ন করে। ইসলামী বর্ণিত নারীদের সম্পত্তির অধিকারের পরিমাণ 25 শতাংশ যা নারীর মর্যাদাকে ক্ষুন্ন করে।

 তাই এমন একটি আইন প্রয়োজন যা ভারতবর্ষের মতো দেশে প্রত্যেক নারীর অধিকারকে সুনিশ্চিত করবে।

 এই বিষয় কে কেন্দ্র কোরে পক্ষে ও বিপক্ষে মতবাদ রয়েছে

পক্ষে যুক্তি:-

  • সমতা: একটি UCC-এর প্রবক্তারা যুক্তি দেন যে এটি নিশ্চিত করে যে সমস্ত নাগরিক তাদের ধর্ম নির্বিশেষে একই আইনের অধীন হয় তা নিশ্চিত করার মাধ্যমে সমতার প্রচার করবে। তারা যুক্তি দেখান যে বর্তমান ব্যবস্থা কিছু নির্দিষ্ট গোষ্ঠী যেমন নারী এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের প্রতি বৈষম্য করে।
  • জাতীয় একীকরণ: সমর্থকরা আরও যুক্তি দেন যে একটি UCC একটি সাধারণ আইন তৈরি করে জাতীয় একীকরণকে উন্নীত করতে সাহায্য করবে যা সকল নাগরিকের সাথে সনাক্ত করা যায়। তারা যুক্তি দেখান যে বর্তমান ব্যবস্থা বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভাজন এবং বিচ্ছিন্নতার অনুভূতি তৈরি করে। 
  •  সরলতা: একটি UCC ব্যক্তিগত আইনের একাধিক সেটের প্রয়োজনীয়তা দূর করে আইনি ব্যবস্থাকে সরল করতে পারে। এটি মানুষের পক্ষে আইন বোঝা এবং মেনে চলা সহজ করে তুলতে পারে।
 বিপক্ষে যুক্তি: 
  •  ধর্মীয় স্বাধীনতা:  UCC এর বিরোধীরা যুক্তি দেয় যে এই দ্বারা নাগরিক এর ধর্মীয় হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে। মৌলিক অধিকারের বিরুদ্ধে। 
  • সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য: বিরোধীরা আরও যুক্তি দেয় যে একটি UCC সমস্ত সম্প্রদায়ের উপর অভিন্ন আইন আরোপ করে ভারতের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে ধ্বংস করবে। তারা যুক্তি দেয় যে প্রতিটি সম্প্রদায়ের নিজস্ব স্বতন্ত্র রীতিনীতি এবং ঐতিহ্য রয়েছে যা সম্মান করা উচিত।
বিভিন্ন বিরোধ থাকা সত্ত্বেও একথা বলা যায় যে আইনের মধ্য দিয়ে ভারতীয় প্রত্যেক মহিলার অধিকারের দিকটি বিবেচনা করা হয়েছে জাতপাত ধর্ম নির্বিশেষে। এবং স্বাধীনতা পরবর্তী যুগে গণপরিষদ এ সংবিধান রচনাকালে বিভিন্ন রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে UCC মৌলিক অধিকারের মধ্যে স্থান না পেলেও  ডক্টর বি আর আম্বেদকর পরবর্তী সময়ে এই নির্দেশমূলক নীতিকে মূল সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করার কথা বলেছেন -

“It is perfectly possible that the future parliament may make a provision by way of making a beginning that the Code shall apply only to those who make a declaration that they are prepared to be bound by it, so that in the initial stage the application of the Code may be purely voluntary.”

-Dr. B.R. Ambedkar

     বিভিন্ন বিতর্ক এর সত্ত্বেও  দেখা যাই ভারত এর গোয়া রাজ্য স্বাধীন হওয়ার পর তারা UCC কে স্বীকৃতি দেয়। এছাড়া বিভিন্ন ইসলামীক দেশ তুর্কি, তুমিশিয়া, ইজিপ্ট মরক্কো,জর্ডান প্রভৃতি দেশ  তাদের বিভিন্ন রীতিনীতিকে তাদের দেশের নিয়ম অনুযায়ী পাল্টেছে। যেমন -তুর্কি এবং তুমিশিয়া বহুবিবাহ কে নিষিদ্ধ করেছে, জর্ডান ও ইজিপ্ট তিন তালাককে নিষিদ্ধ করেছে। যদি ইসলামিক দেশগুলো তাদের ব্যক্তিগত সামাজিক রীতিনীতি কে বদলাতে পারে পশ্চিমী দুনিয়া ইউনিফর্ম সিভিল কোড কে গ্রহণ করতে পারে তবে ভারত বর্ষ এরও উচিত সিভিল কোর্ট গ্রহণ করা ।


    Contributed by : 
    Dhrubajyoti Barman

    Dhrubajyoti is a 6th Semester student studying Political Science (Hons.) at Maynaguri College.

    What is QUAD ?

     

    QUAD known as The ‘Quadrilateral Security Dialogue’ (QSD), is a loosely formed strategic meeting among four countries. The countries are the United States of America (USA), India, Australia, and Japan. The QUAD aims to promote a free, open, prosperous, and inclusive Indo-Pacific region. The organization's inaugural conference occurred in 2007, adjacent to the Association of Southeast Asian Nations (ASEAN) meeting. Regarded as a coalition of maritime democracies, the QUAD conducts meetings, semi-annual summits, information sharing, and military exercises involving all member nations.


    • Formation of the QUAD

    Since its establishment in 2007, the representatives for the four-member nations have met periodically. Japanese Prime Minister Shinzo Abe was the first to pitch the idea for the formation of QUAD in 2007.  In fact, its origins can be traced back to the evolution of Exercise Malabar and the 2004 Tsunami when India conducted relief and rescue operations for itself and neighbouring countries and was later joined by the US, Japan and Australia. Therefore, China issued formal diplomatic protests to the members of QUAD.

    •  Objectives of Quad:

    The motive behind the QUAD is to keep the strategic sea routes in the Indo-Pacific free of any military or political influence. It is basically seen as a strategic grouping to reduce Chinese domination. The core objective of the QUAD is to secure a rules-based global order, freedom of navigation and a liberal trading system. The coalition also aims to offer alternative debt financing for nations in the Indo-Pacific region.

    The QUAD leaders exchange views on contemporary global issues such as critical and emerging technologies, connectivity and infrastructure, cyber security, maritime security, humanitarian assistance, disaster relief, climate change, pandemic and education.

    Further, QUAD members have also indicated a willingness to expand the partnership through a so-called QUAD Plus that would include South Korea, New Zealand, and Vietnam amongst others.

         Significance of QUAD for India :

    It is believed that the forum strategically counters China’s economic and military rise. Interestingly, if Chinese hostilities rise on the borders, India can take the support of the other Quad nations to counter the communist nation.

    The member countries have launched several initiatives like the Asia-Africa Growth Corridor, the Blue Dot Network, and the Supply Chain Resilience Initiative to promote economic development in the region. India is mostly at the receiving end of investments by QUAD countries.

    In addition, India can even take the help of its naval front and conduct strategic explorations in the Indo-Pacific region.

                              Contributed by:

    Rajesh Barman

    Rajesh is a 6th Semester student studying Political Science Hons. at Maynaguri College.

    Source Links : https://vajiramandravi.com/quest-upsc-notes/quad/

    https://www.business-standard.com/amp/about/what-is-quad

    https://testbook.com/ias-preparation/quadrilateral-security-dialogue-quad-upsc-notes

    https://www.insightsonindia.com/international-relations/bilateral-regional-and-global-groupings-and-agreements-involving-india-and-or-affecting-indias-interests/indo-pacific/quad/

    Photo creditshttps://images.app.goo.gl/rv2VqLi5s28pMoHJ8

    https://images.app.goo.gl/dbNVusqZ19EJojs79

    Tuesday, February 6, 2024

    Northern Ireland gets a Govt after two years



    Northern Ireland finally got a functional government on Saturday (February 3), two years after its Parliament was paralyzed over new trade rules between the European Union and the United Kingdom necessitated by Brexit. The new first minister, Michelle O’Neill, has created history, as she belongs to Sinn Féin, a political party linked to the paramilitary group Irish Republican Army, which has a long history of fighting the British.

    Why was Northern Ireland’s government not working? What has changed now?

    Collapse of parliament in 2022:

    After the UK (England, Scotland, Wales, and Northern Ireland) left the European Union, Northern Ireland now shared a land border with an EU member, the Republic of Ireland. Since the EU and the UK have different product standards, border checks would be necessary before goods could move from Northern Ireland to Ireland. However, given the history of violence here, it was decided to leave this border alone, and checks were introduced between Great Britain (England, Scotland, and Wales) and Northern Ireland instead. This was called the Northern Ireland Protocol.

    This system angered the unionists, who believed it undermined Northern Ireland’s position with the UK. Thus, Sir Jeffrey Donaldson, leader of Democratic Unionist Party (DUP), refused to allow government formation after Northern Ireland went to polls in May 2022, and did not allow Stormont to function.

    The new deal:

    Various efforts were made to resolve the problem, including the Windsor Framework of February 2023, which introduced a system of green lanes for goods that would stay in Northern Ireland and red lanes (with more checks) for those that would go to the EU. It also brought in the ‘Stormont Brake’, which allowed Northern Ireland lawmakers and London to veto any EU regulation they believed affects the region adversely.

    However, for the DUP, these measures were far too little. Now, a new deal has been reached, published as a command paper called ‘Safeguarding the Union’ by the UK government.

    Its three main points, as stated on the UK’s Institute for Government, include: The green lane is now called the UK Internal Market channel, on which checks and customs paperwork have been reduced further, to only “risk and intelligence-based checks” relating to “criminality, smuggling and disease”; there’s a “Internal Market Guarantee” which says that at least 80% of Great Britain to Northern Ireland goods will pass through this channel; the UK government will extend a £3.3 billion package to help Northern Ireland’s finances.

    Source:  The Indian Express

    Link:https://indianexpress.com/article/explained/explained-global/northern-ireland-govt-standoff-explained-9144070/

    Photo credit:https://images.app.goo.gl/2qkESGPKTz69Y6bs6

    Contributed by:

    Sohan Dey

    Sohan is a Second Semester student studying Political Science Major at Maynaguri College.

    তল্লাশি (SEARCH)

    তল্লাশি বা (Search) হল মূলত একটি নির্দিষ্ট FIR করার পর সেই নির্দিষ্ট FIR এর সঠিক তথ্য ও প্রমানের উদ্দেশ্যে পুলিশকে তল্লাশি বা Search করতে হয...